ড্রাগন শুধু দর্শনধারী এবং সুস্বাদুই নয়, গুণবিচারেও অনন্য। ক্যালরি কম থাকায় ডায়াবেটিস ও হার্টের রোগীরা অনায়াসে এ ফল খেতে পারেন। ড্রাগন রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে বলে এটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে। কোলেস্টেরল ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। আয়রনের উৎস হিসেবে ড্রাগন রক্তশূন্যতা দূর করে। ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসে ভরপুর বলে ড্রাগন হাড় ও দেহের গঠনে ভূমিকা রাখে। ভিটামিন এ ও বি সমৃদ্ধ বলে ¯œায়ুতন্ত্র ও দৃষ্টিশক্তির উপকার করে ড্রাগন। সর্বোপরি অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভান্ডার হিসেবে এন্টি এজিং গুণাবলিতে সমৃদ্ধ ড্রাগন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, পুষ্টিমান ও আর্থিক দিক বিবেচনায় ড্রাগন অগ্রগামী এবং অপার সম্ভাবনাময় ফল। হলুদ রঙের ড্রাগনসহ নতুন জাত উদ্ভাবনের মাধ্যমে বৈচিত্র্যময় হবে এর সম্ভাবনাময় যাত্রা। নাটোর হর্টিকালচার সেন্টারের উপ-পরিচালক স ম মেফতাহুল বারি আশা প্রকাশ করে বলেন, নাটোরে উদ্ভাবিত হলুদ ড্রাগন ভবিষ্যতে ছড়িয়ে পড়বে সারা দেশে, হবে জনপ্রিয়।
Reviews
There are no reviews yet.