কচু দেশে বিরল। এটা আকারে যেমন বড় তেমনি মোটা। এই কচু খেতে সুস্বাদু। কচুর ডগা ও লতি (ফুল) খাওয়া যায়। কচুখেতের মালিক নিউটন মণ্ডল জানান, গত বছর কচুর লতি বিক্রি করে ৪/৫ হাজার টাকা আয় করেন। আর এক বিঘা ক্ষেতের কচু বিক্রি করেন ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায়। এই কচু চাষে খরচ খুবই কম। সারা বছর জমির পেছনে তার খরচ হয়েছে ২০ হাজার টাকার মতো। মাত্র ছয় মাসেই ঘরে তুলেছেন দেড় লাখ টাকা। নিউটনের দেখাদেখি এই গ্রামের কেশব, ব্রজনাথ, পাশের আমভিটা এলাকার সুব্রত, রবিন মল্লিক, বিশ্ব, গুরুপদসহ আরও অনেকে কচু চাষ শুরু করেছেন। নিউটনের সহধর্মিণী প্রীতিলতা জানান, দুজনে মিলে (স্বামী-স্ত্রী) কচুখেতের দেখাশোনা করছেন। গত পৌষ মাসে লাগানো কচু পাঁচ মাসেই আকারে অনেক বড় হয়েছে। বাজারে ভালো দাম পাওয়া যাবে। তিনি জানান, আর কয়েকদিনের মধ্যে তারা বাজারে কচু বিক্রি শুরু করবেন। গত বছর লক্ষাধিক টাকার কচু বিক্রি করেছিলেন। আশা করছেন, এবার কমপক্ষে দেড় লাখ টাকার কচু বিক্রি হবে।
Reviews
There are no reviews yet.